রিং টোপলজিতে প্রতিটা কম্পিউটার বা নোড কেব্ল এর দ্বারা তার পার্শ্ববর্তী দুটি কম্পিউটার এর সাথে সরাসরি সংযুক্ত হয়ে একটি একটি লুপ ( Loop ) বা রিং গঠন করে।
এই ভাবে রিং এর সর্বশেষ কম্পিউটারটি প্রথমটির সাথে যুক্ত হয়ে থাকে। এই টোপলজিতে সিগন্যাল একটি নির্দিষ্ট দিকে ট্র্যান্সমিশন হয়। তাই এই টোপলজি কে Ring Topology বলে।
রিং টোপলজি এর সুভিধাঃ
১। এই নেটওয়ার্ক এ কোনো সার্ভার কম্পিউটার এর প্রয়োজন হয় না।
২। এই নেটওয়ার্ক এ কম্পিউটার এর সংখ্যা বাড়লে এর কাজে বা দক্ষতাই খুব বেশি প্রভাবিত হয় না।
৩। রিং টোপলজি নেটওয়ার্ক এ টুইস্টেড পিয়ার কেব্ল ব্যাবহার হয় কারণ এই কেব্ল গুলি খুব সস্তা এবং সহজেই পাওয়া যায় অতএব Installation খরচ খুব কম।
৪। এই টোপলজিতে সংঘর্ষর সম্ভাবনা সর্বনিম্ন।
রিং টোপলজি এর আসুভিধাঃ
১। নেটওয়ার্ক এ একটি মাত্র কম্পিউটার নষ্ট হলে পুরো নেটওয়ার্ক নষ্ট হয়ে যায়।
২। রিং টোপলজিতে একটি কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটার এ তথ্য আদান প্রদানে নেটওয়ার্ক এ সব কম্পিউটার এর ভুমিকা থাকে।
৩। এই টোপলজিতে কোনো একটি নোড এ ত্রুটি দেখা দিলে অন্য নোড গুলিও সমস্যাই পরে বা প্রভাবিত হয়।
৪। এই টোপলজিতে নেটওয়ার্ক কে ছোট বড় করা বা এর গঠনশীল পরিবর্তন করা খুব কষ্ট সাধ্য।
If you have any doubts, please let me know